ছাত্রদের জন্য অনলাইনে টাকা উপার্জন করার ৫ টি সহজ টিপস্
ছাত্রদের জন্য অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করার ৫ টি সহজ টিপস্...
নিশ্চয় আর পাচঁ জন স্কুল/কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনি আপনার মহা মুল্যবান সময়টুকু বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটে ব্যয় করছেন । আমি নিজেও এক সময় না জেনে তাই করতাম। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা প্রতিদিন কম করে হলে ও ২-৩ ঘন্টা সময় ব্যয় করে থাকি শুধুমাত্র ইন্টারনেটে বসে থেকে । একবার ও কি হিসেব করে দেখেছেন এই ২-৩ ঘন্টা মাস অথবা বছর শেষে কত ঘন্টা সময় হয় । একবার ও কি ভেবে দেখেছেন আপনার এই মহা মুল্যবান সময়গুলো অযথা নষ্ট করে আপনি কি পেলেন ?
আমি নি:সন্দেহে বলতে পারি ইহার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত শুধু শুন্য আর শুন্য।
একবার চিন্তা করে দেখুন এই একই সময় ইন্টারনেটে খরচ করেই যদি আপনি বাড়তি কিছু টাকা উপার্জন করতে পারেন তাহলে কেমন হয় ?
জানি সবাই বলবেন অনেক ভাল হয়!
আমি আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে একজন স্কুল/ কলেজ পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রী হয়ে ও আপনি ইন্টারনেট থেকে বাড়তি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
ছাত্র ছাত্রীদের টাকার প্রয়োজন হয় কেন?
যারা স্কুল/কলেজ পড়ুয়া ছাত্র/ ছাত্রী আছেন তারা বাসা হতে যে টাকা পেয়ে থাকেন তা দিয়ে লেখাপড়ার খরচ চালাতে গিয়েই সব খরচ হয়ে যায় । এখন এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে সবারই কিছু Extra monery এর প্রয়োজন হয়। যা দিয়ে সে তার ছোটখাট সখ গুলো মিটেয়ে নিতে পারে।
যেমম : Smartphone, Games, clothing and others. এই গুলো তাদের প্রতিদিনের চলার পথকে আরও Smart করে তুলে। কিছু ছোটখাট জিনিসগুলো অনেক সময় দেখা যায় ফ্যামিলি হতে ও চেয়ে নেয়া যায় না । আর আপনি নিজেই যদি অল্প সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে কিছু বাড়তি টাকা উপার্জন করে নিজের প্রয়োজনীয় বাড়তি চাহিদাগুলো পুরণ করতে পারেন তাহলে ব্যাপারটা কত সহজ ও সুন্দর হয়। নিচে অনলাইন হতে আয় করার কিছু কৌশল দেখাবো সেখান হতে আপনি ইচ্ছা করলেই প্রতিমাসে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
১. ব্লগিং করে: গুগলের ব্লগারে অথবা ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যে একটি ব্লগ তৈরী করতে পারবেন। ব্লগ তৈরী করে থেমে থাকলে চলবে না। যে বিষয়ে আপনার পরিপুর্ন জ্ঞান আছে , সে বিষয় নিয়েই আপনি নিয়মিতভাবে লিখে যান। প্রথম কয়েকমাস হয়তো একটু কষ্ট করতে হবে। কিন্তু নিরাশ হলে চলবে না। প্রতিদিন নিত্য নতুন আর্টিকেল লিখে যান। আপনার বিষয়টি ইউনিক ও জ্ঞানগর্ভপূর্ণ হয় তাহলে ভিজিটর আপনার ব্লগে আসবেই। আর পর্যাপ্ত পরিমানে ভিজিটর আসা শুরু হলে সফলতা পেতে আপনাকে বেশি দিন সময় নিতে হবে না।
২. Adsense হতে উপার্জন: Adsense হল বিশ্বের সবথেকে বড় বিজ্ঞাপন (Advertisement program). যা গুগল কর্তূপক্ষ নিজে পরিচালনা করে। আপনি যদি ব্লগটিকে একটি প্লাটফর্মে নিয়ে যেতে পারেন । আর ব্লগে যদি প্রচুর পরিমানে ভিজিটর থাকে তাহলে Adsense থেকে Adsense এর বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে আপনি প্রতিমাসে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। অনেকেই বলে থাকেন Adsense এপ্রোভ করাটা অনেক কঠিন। আসলে আমি মনে করি এটি মোটে ও কোন কঠিন কাজ না। যদি মানসম্মত ২০-৩০ টি কন্টেন্ট পাবলিশ করতে পারেন তাহলে নি:সন্দেহে Adsense এপ্রোভ হয়ে যাবে।যা থেকে আপনি দীর্ঘ দিন পর্যন্ত টাকা উপার্জন করে যেতে পারবেন।
৩. Freelancing বা লেখক হয়ে: Freelancing হল এমন একটি সাইট যেখানে আপনি লেখা বা আর্টিকেল শেয়ার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভাল লেখক হন যে কোন বিষয়ে ভাল গ্যান রাখেন আর যদি যে বিষয়ে ভাল লিখতে পারেন এবং লেখার মান যদি ভাল হয়ে থাকে তাহলে এটা আপনার জন্য সম্ভব। দেখবেন দিন দিন আপনার টাকা উপার্জনের পরিমান বাড়তেই থাকবে। বাংলাদেশে এমন অনেক লোক আছে যারা শুধুমাত্র Freelancing করে মাসে লাখ টাকার ও উপরে আয় করে থাকে।
৪. Youtube হতে আয়: অনলাইন হতে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হল Youtube. এখান থেকে যে কোন বয়সের যে কোন লোক খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারবে। ইন্টারনেট জগতের জনপ্রিয় ১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে Youtube হল একটি। আপনি ইচ্ছা করলেই কম সময় ব্যয় করে অল্প অভিঙ্গতা নিয়ে ও মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক Youtube আছেন তারা প্রতিমাসে লাখ লাখ টাকা আয় করে থাকে। আপনাকে যা করতে হবে প্রথমে একটিYoutube চ্যানেল খুলতে হবে, তারপর ভালমানের ভিড়িও তৈরী করে সেখানে আপলোড করতে হবে। এজন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোনটি ও ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু একটি কথা মনে রাখবেন কারও কোন নকল করা বা কপি করা ভিড়িও কখন ও আপলোড় করা যাবে না। তাহলে আবার হিতের বিপরীত হতে পারে।
৫. Amazon অথবা EBayএ product বিক্রির মাধ্যমে: আমরা অনেকেই জানি যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য কেনাকেটার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হল . Amazon বা Ebay এখানে মানুষ তাদের বিভিন্ন ধরনের product বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। পণ্যটি যদি ভালমানের হয় তাহলে পণ্যটি কেনার জন্য ক্রেতা বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনি যদি product বিক্রি করে একজন ভালমানের বিক্রেতা হতে পারেন, তাহলে এখান থেকে অনেক কমদামে বিভিন্ন product ক্রয় করে ভাল লাভ করে বিক্রয় করতে পারবেন। তবে এই সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাকে আগে অব্যশই একজন ভালমানের বিক্রেতা হতে হবে।
আজ এই পর্যন্তই তবে এ নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে বিস্তারিত বর্ণনা সহ পোস্ট নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে অন্য কোন দিন। সেই পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন।
পোস্ট নিয়ে কোন মন্তব্য থাকলে অবশ্যই নিচে কমেন্টে জানাবেন।
নিশ্চয় আর পাচঁ জন স্কুল/কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনি আপনার মহা মুল্যবান সময়টুকু বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটে ব্যয় করছেন । আমি নিজেও এক সময় না জেনে তাই করতাম। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা প্রতিদিন কম করে হলে ও ২-৩ ঘন্টা সময় ব্যয় করে থাকি শুধুমাত্র ইন্টারনেটে বসে থেকে । একবার ও কি হিসেব করে দেখেছেন এই ২-৩ ঘন্টা মাস অথবা বছর শেষে কত ঘন্টা সময় হয় । একবার ও কি ভেবে দেখেছেন আপনার এই মহা মুল্যবান সময়গুলো অযথা নষ্ট করে আপনি কি পেলেন ?
আমি নি:সন্দেহে বলতে পারি ইহার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত শুধু শুন্য আর শুন্য।
জানি সবাই বলবেন অনেক ভাল হয়!
আমি আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে একজন স্কুল/ কলেজ পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রী হয়ে ও আপনি ইন্টারনেট থেকে বাড়তি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
ছাত্র ছাত্রীদের টাকার প্রয়োজন হয় কেন?
যারা স্কুল/কলেজ পড়ুয়া ছাত্র/ ছাত্রী আছেন তারা বাসা হতে যে টাকা পেয়ে থাকেন তা দিয়ে লেখাপড়ার খরচ চালাতে গিয়েই সব খরচ হয়ে যায় । এখন এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে সবারই কিছু Extra monery এর প্রয়োজন হয়। যা দিয়ে সে তার ছোটখাট সখ গুলো মিটেয়ে নিতে পারে।
যেমম : Smartphone, Games, clothing and others. এই গুলো তাদের প্রতিদিনের চলার পথকে আরও Smart করে তুলে। কিছু ছোটখাট জিনিসগুলো অনেক সময় দেখা যায় ফ্যামিলি হতে ও চেয়ে নেয়া যায় না । আর আপনি নিজেই যদি অল্প সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে কিছু বাড়তি টাকা উপার্জন করে নিজের প্রয়োজনীয় বাড়তি চাহিদাগুলো পুরণ করতে পারেন তাহলে ব্যাপারটা কত সহজ ও সুন্দর হয়। নিচে অনলাইন হতে আয় করার কিছু কৌশল দেখাবো সেখান হতে আপনি ইচ্ছা করলেই প্রতিমাসে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
১. ব্লগিং করে: গুগলের ব্লগারে অথবা ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যে একটি ব্লগ তৈরী করতে পারবেন। ব্লগ তৈরী করে থেমে থাকলে চলবে না। যে বিষয়ে আপনার পরিপুর্ন জ্ঞান আছে , সে বিষয় নিয়েই আপনি নিয়মিতভাবে লিখে যান। প্রথম কয়েকমাস হয়তো একটু কষ্ট করতে হবে। কিন্তু নিরাশ হলে চলবে না। প্রতিদিন নিত্য নতুন আর্টিকেল লিখে যান। আপনার বিষয়টি ইউনিক ও জ্ঞানগর্ভপূর্ণ হয় তাহলে ভিজিটর আপনার ব্লগে আসবেই। আর পর্যাপ্ত পরিমানে ভিজিটর আসা শুরু হলে সফলতা পেতে আপনাকে বেশি দিন সময় নিতে হবে না।
৩. Freelancing বা লেখক হয়ে: Freelancing হল এমন একটি সাইট যেখানে আপনি লেখা বা আর্টিকেল শেয়ার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভাল লেখক হন যে কোন বিষয়ে ভাল গ্যান রাখেন আর যদি যে বিষয়ে ভাল লিখতে পারেন এবং লেখার মান যদি ভাল হয়ে থাকে তাহলে এটা আপনার জন্য সম্ভব। দেখবেন দিন দিন আপনার টাকা উপার্জনের পরিমান বাড়তেই থাকবে। বাংলাদেশে এমন অনেক লোক আছে যারা শুধুমাত্র Freelancing করে মাসে লাখ টাকার ও উপরে আয় করে থাকে।
৪. Youtube হতে আয়: অনলাইন হতে টাকা উপার্জনের সবচেয়ে সহজ পথ হল Youtube. এখান থেকে যে কোন বয়সের যে কোন লোক খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারবে। ইন্টারনেট জগতের জনপ্রিয় ১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে Youtube হল একটি। আপনি ইচ্ছা করলেই কম সময় ব্যয় করে অল্প অভিঙ্গতা নিয়ে ও মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক Youtube আছেন তারা প্রতিমাসে লাখ লাখ টাকা আয় করে থাকে। আপনাকে যা করতে হবে প্রথমে একটিYoutube চ্যানেল খুলতে হবে, তারপর ভালমানের ভিড়িও তৈরী করে সেখানে আপলোড করতে হবে। এজন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোনটি ও ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু একটি কথা মনে রাখবেন কারও কোন নকল করা বা কপি করা ভিড়িও কখন ও আপলোড় করা যাবে না। তাহলে আবার হিতের বিপরীত হতে পারে।
৫. Amazon অথবা EBayএ product বিক্রির মাধ্যমে: আমরা অনেকেই জানি যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য কেনাকেটার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হল . Amazon বা Ebay এখানে মানুষ তাদের বিভিন্ন ধরনের product বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। পণ্যটি যদি ভালমানের হয় তাহলে পণ্যটি কেনার জন্য ক্রেতা বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনি যদি product বিক্রি করে একজন ভালমানের বিক্রেতা হতে পারেন, তাহলে এখান থেকে অনেক কমদামে বিভিন্ন product ক্রয় করে ভাল লাভ করে বিক্রয় করতে পারবেন। তবে এই সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাকে আগে অব্যশই একজন ভালমানের বিক্রেতা হতে হবে।
আজ এই পর্যন্তই তবে এ নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে বিস্তারিত বর্ণনা সহ পোস্ট নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে অন্য কোন দিন। সেই পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন।
পোস্ট নিয়ে কোন মন্তব্য থাকলে অবশ্যই নিচে কমেন্টে জানাবেন।
No comments